গতকাল বাংলাদেশের পুঁজি ছিল মাত্র ২২২ রান। যা দিয়ে ভারতের মত শক্তিশালী টিমের সাথে টক্কর দেওয়া একরকম অসম্ভব ছিল বটে কিন্তু সাকিব তামিম বিহীন এই টিমটা ভালোই এগিয়েছিল। খেলার মধ্যে দুর্র্নীতির ছাপ দেখে খেলা দেখা বন্ধই করে দিয়েছিলাম কিন্তু কেন যেন মনে হয়েছিল- শেষ পর্যন্ত দেখাটা ই কি শ্রেয় নয়?
ব্যাস -
এই টিমটা যা দেখালো ! মাইরি! মনে থাকবে অনেকদিন তবে তীরে এসে তরী ডুবনো টা মনে থাকবে অনেকদিন।
গতকালের ম্যাচে মুশফিককে আবার হিরো হিসেবে চেয়েছিলাম আর রিয়াদকে সাইলেন্ট কিলার।
সিনিয়র খেলোয়াড় ছিল আমাদের হাতে মাত্র ৩ জন। তিনজনই ম দিয়ে। দুর্ভাগ্য যে একটা ম ও গতকাল আমার মা কে জয় এনে দিতে পারেনি কিন্তু যা দিয়েছে সেটি এক অন্যরকম স্বাদের। এক মহাযুদ্ধ। স্বল্প পুঁজি নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর তীব্র প্রত্যয় ছিল গতকাল।
গতকালের ম্যাচে আরও অনেক কিছু পেয়েছে বাংলাদেশ যেমন ওপেনার হিসেবে ইয়াংম্যান মেহেদী তেমনি প্রাণবন্ত এক অধিনাকের নিরংকুশ প্রচেষ্টা।
২০১২, ২০১৫ সালের পর ২০১৮ সালে পুনরায় আবার ভারতের কাছে দুর্র্নীতির বেড়াজালে আটকা।
আমরা কি তবে এই লড়াকু ম্যাচের পরেও অভিমান জমিয়ে রাখবো? সেদিনের অপেক্ষায় যেদিন আর দুর্র্নীতি রবে না?
No comments:
Post a Comment